মূল বিষয়বস্তু
অষ্টম শ্রেণি
কোর্স: অষ্টম শ্রেণি > অধ্যায় 1
পাঠ 10: বৈজ্ঞানিক প্রতীক পরিচিতিবৈজ্ঞানিক চিহ্নের পর্যালোচনা
গাণিতিক প্রতীকের মৌলিক ধারণা পুনরালোচনা কর এবং কিছু সমস্যা সমাধান অনুশীলন কর।
বৈজ্ঞানিক প্রতীক
একটি সংখ্যা বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে লেখা আছে বোঝা যাবে, যখন সংখ্যাটি এর সমান অথবা বড় কিন্তু থেকে ছোট হয়ে,এবং এর ঘাতের সাথে গুণ আকারে থাকে।
নিচের সংখ্যাগুলো বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে লেখা হয়েছেঃ
বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি সম্পর্কে আরও শিখতে চাও? এই ভিডিওটি দেখ।
বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে সংখ্যা লেখা
এর চেয়ে বড় সংখ্যা
যদি কোন সংখ্যা এর চেয়ে বড় হয়, তবে দশমিক বিন্দুটিকে বামে সরিয়ে আনি যেন সংখ্যাটি এবং এর মধ্যবর্তী সংখ্যা হয়। এরপর, আমরা দশমিক কত ঘর সরিয়েছি তা গণনা করি এবং একে এর সূচক হিসাবে লিখি। সবশেষে, এর ঘাতের সাথে গুণ আকারে সংখ্যাটি লিখি।
উদাহরণ
চল কে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে লিখি।
দশমিককে এক ঘর বামে সরালে পাওয়া যায়। আমাদের দশমিকটি সরাতে থাকতে হবে যতক্ষণ না সংখ্যাটি এবং এর মধ্যবর্তী কোন সংখ্যা হয়।
আমাদের দশমিকটি ঘর বামে সরাতে হবে।
এখন সংখ্যাটি হল ।
সবশেষে আমরা কে এর সাথে গুণ করিঃ
এর চেয়ে ছোট সংখ্যা
যদি কোন সংখ্যা এর চেয়ে ছোট হয়, তবে দশমিক বিন্দুটিকে ডানে সরিয়ে আনি যেন সংখ্যাটি এবং এর মধ্যবর্তী কোন সংখ্যা হয়। এরপর আমরা দশমিক কত ঘর সরিয়েছি তা গণনা করি এবং একে এর ঋণাত্মক সূচক হিসাবে লিখি। সবশেষে এর ঘাতের সাথে গুণ আকারে সংখ্যাটি লিখি।
উদাহরণ
চল কে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে লিখি।
দশমিক বিন্দুটি ডানে ঘর সরালে আমরা এবং এর মধ্যবর্তী সংখ্যা পাই।
এখন সংখ্যাটি হল ।
সবশেষে, কে এর সাথে গুণ আকারে লিখিঃ
আলোচনায় অংশ নিতে চাও?
কোন আলাপচারিতা নেই।